রাস্তায় নামছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান
রাজধানীর যানবাহন চলাচল সুশৃঙ্খল ও যানজট নিরসনে এবার রাস্তায় নামছে বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান। ট্রাফিক পুলিশের সীমাহীন ব্যর্থতার পর পরীক্ষামূলকভাবে ওই প্রতিষ্ঠানটিকে প্রাথমিকভাবে নগরীর ১০টি সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেয়ার পরিকল্পনা করছে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। এই প্রক্রিয়া সফল হলে তারা পর্যায়ক্রমে আরো ১০০ ট্রাফিক পয়েন্টের দায়িত্ব পাবে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দু'বছর আগে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেরিন অ্যান্ড কোম্পানি পরীক্ষামূলকভাবে তিন মাসের জন্য রাজধানীর ১১০টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের ওপর ছেড়ে দেয়ার আবেদন করে। এতদিন যোগাযোগ মন্ত্রণালয় বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও সম্প্রতি তারা নড়েচড়ে বসেছে।
জানা গেছে, এবার রোজার ঈদের সময় মহানগরীর ভয়াবহ যানজট নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ হয় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। এ পরিস্থিতিতে যানজট নিরসনের দায়িত্ব বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে দেয়া যায় কিনা, তা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু হয়। বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা শেষে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির সঙ্গে বৈঠক করে মন্ত্রণালয়। এরই ধারা-বাহিকতায় যোগাযোগ সচিব মো. মোজাম্মেল হক খানের সভাপতিত্বে রোববার মন্ত্রণালয়ে
জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে বসেন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বৈঠকে বিআরটিএ'র চেয়ারম্যান মো. আইয়ুবুর রহমান খান, বিআরটিসির জেনারেল ম্যানেজার মেজর কাজী শফিক উদ্দিন, পুলিশের ট্রাফিক (নর্থ) এডিসি নাজমুল হকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ঢাকা সড়ক পরিবহনের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্যাহ এবং জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন ও পরামর্শক মিনহাজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানি যানজট নিরসনে তাদের পরিকল্পনার একটি রূপরেখা উপস্থাপন করে। এ সময় জানানো হয় রাজধানীর শতকরা ৯ ভাগ মানুষ ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত করলেও ৪০ থেকে ৪২ ভাগ সড়ক তাদের ব্যবহৃত যানবাহন দখল করে রাখে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে গণপরিবহনে এমনভাবে যাত্রী ওঠানামা করে যাতে পুরো রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। আর ট্রাফিক পুলিশ যানজট সৃষ্টির জন্য দায়ী বাসটিকে আটক করার চেয়ে তার কাছ থেকে ঘুষ নেয়ার জন্য বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এজন্য যানজট সৃষ্টির ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ অনেকাংশে দায়ী।
বৈঠক শেষে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির এমডি মো. কামাল উদ্দিন যায়যায়দিনকে বলেন, যানজটের কারণে তার মা হাসপাতালে নেয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্সে মারা যান। তার অসুস্থ মাকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় ৩ ঘণ্টা আটকে ছিল এবং সেখানেই তার মা মারা যান। তিনি আমদানি-রপ্তানিসহ বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকলেও এরপর থেকে তারা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এ ব্যাপারে নিরন্তর গবেষণা করেন এবং একটি সমাধানের পথ বের করেন। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এতদিন তা বাস্তবায়নের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তবে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এখন পরীক্ষামূলকভাবে তিন মাসের জন্য রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ১০টি সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের হাতে ছেড়ে দেয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য তাদের একটি কারিগরি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ সচিব মোজাম্মেল হক খান যায়যায়দিনকে বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে পুলিশের পাশাপাশি জেরিন অ্যান্ড কোম্পানিকে মহানগরীর ১০ পয়েন্টে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এ ব্যাপারে তাদের কারিগরি প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিআরটিএ'র মত নিয়ে প্রথমে ১০টি এবং পর্যায়ক্রমে ১০০টি পয়েন্টেরই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেয়া হতে পারে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দু'বছর আগে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জেরিন অ্যান্ড কোম্পানি পরীক্ষামূলকভাবে তিন মাসের জন্য রাজধানীর ১১০টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের ওপর ছেড়ে দেয়ার আবেদন করে। এতদিন যোগাযোগ মন্ত্রণালয় বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলেও সম্প্রতি তারা নড়েচড়ে বসেছে।
জানা গেছে, এবার রোজার ঈদের সময় মহানগরীর ভয়াবহ যানজট নিয়ন্ত্রণে ট্রাফিক পুলিশের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ হয় যোগাযোগ মন্ত্রণালয়। এ পরিস্থিতিতে যানজট নিরসনের দায়িত্ব বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে দেয়া যায় কিনা, তা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু হয়। বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা শেষে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির সঙ্গে বৈঠক করে মন্ত্রণালয়। এরই ধারা-বাহিকতায় যোগাযোগ সচিব মো. মোজাম্মেল হক খানের সভাপতিত্বে রোববার মন্ত্রণালয়ে
জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির সঙ্গে বৈঠকে বসেন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বৈঠকে বিআরটিএ'র চেয়ারম্যান মো. আইয়ুবুর রহমান খান, বিআরটিসির জেনারেল ম্যানেজার মেজর কাজী শফিক উদ্দিন, পুলিশের ট্রাফিক (নর্থ) এডিসি নাজমুল হকসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ঢাকা সড়ক পরিবহনের সাধারণ সম্পাদক এনায়েত উল্যাহ এবং জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামাল উদ্দিন ও পরামর্শক মিনহাজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানি যানজট নিরসনে তাদের পরিকল্পনার একটি রূপরেখা উপস্থাপন করে। এ সময় জানানো হয় রাজধানীর শতকরা ৯ ভাগ মানুষ ব্যক্তিগত গাড়িতে যাতায়াত করলেও ৪০ থেকে ৪২ ভাগ সড়ক তাদের ব্যবহৃত যানবাহন দখল করে রাখে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে গণপরিবহনে এমনভাবে যাত্রী ওঠানামা করে যাতে পুরো রাস্তায় যানজটের সৃষ্টি হয়। আর ট্রাফিক পুলিশ যানজট সৃষ্টির জন্য দায়ী বাসটিকে আটক করার চেয়ে তার কাছ থেকে ঘুষ নেয়ার জন্য বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এজন্য যানজট সৃষ্টির ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ অনেকাংশে দায়ী।
বৈঠক শেষে জেরিন অ্যান্ড কোম্পানির এমডি মো. কামাল উদ্দিন যায়যায়দিনকে বলেন, যানজটের কারণে তার মা হাসপাতালে নেয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্সে মারা যান। তার অসুস্থ মাকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স রাস্তায় ৩ ঘণ্টা আটকে ছিল এবং সেখানেই তার মা মারা যান। তিনি আমদানি-রপ্তানিসহ বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকলেও এরপর থেকে তারা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে এ ব্যাপারে নিরন্তর গবেষণা করেন এবং একটি সমাধানের পথ বের করেন। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এতদিন তা বাস্তবায়নের কোনো পথ খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তবে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এখন পরীক্ষামূলকভাবে তিন মাসের জন্য রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ ১০টি সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব তাদের হাতে ছেড়ে দেয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য তাদের একটি কারিগরি প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ সচিব মোজাম্মেল হক খান যায়যায়দিনকে বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে পুলিশের পাশাপাশি জেরিন অ্যান্ড কোম্পানিকে মহানগরীর ১০ পয়েন্টে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এ ব্যাপারে তাদের কারিগরি প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিআরটিএ'র মত নিয়ে প্রথমে ১০টি এবং পর্যায়ক্রমে ১০০টি পয়েন্টেরই ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেয়া হতে পারে।
__._,_.___
<*> To visit our associated site, go to:
http://www.DeshiHost.com/
<*> To visit our associated community portal go to:
http://www.Noakhali.org/
http://www.DeshiHost.com/
<*> To visit our associated community portal go to:
http://www.Noakhali.org/
MARKETPLACE
.
__,_._,___